২০টি সেরা ডলার ইনকাম সাইট – ফ্রি ডলার ইনকাম

বর্তমানে অনলাইনে অসংখ্য ডলার ইনকাম সাইট রয়েছে। এসব ওয়েবসাইট থেকে অনেকেই ঘরে বসে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছেন। এর ফলে যেমন ব্যক্তিগত আয় বাড়ছে, তেমনি দেশের অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।২০টি সেরা ডলার ইনকাম সাইট - ফ্রি ডলার ইনকামএ ধরনের সাইটে কাজ করতে সাধারণত কোনো প্রকার বিনিয়োগের প্রয়োজন হয় না। শুধু মোবাইল বা কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেই আয়ের সুযোগ তৈরি হয়।

সার্ভে, ভিডিও দেখা, ছোট কাজ সম্পন্ন করা, ছবি বিক্রি, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিংবা ইউটিউবে কনটেন্ট তৈরি সব মিলিয়ে অনেক পথ খোলা রয়েছে।

২০টি সেরা ডলার ইনকাম সাইট – ফ্রি ডলার ইনকাম

নিচে অনলাইনে সহজে ডলার ইনকামের জন্য ২০টি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট তুলে ধরা হলোঃ

১. Swagbucks

Swagbucks হলো সবচেয়ে পরিচিত আয়ের প্ল্যাটফর্মগুলোর একটি। এখানে সার্ভে করা, ভিডিও দেখা, ছোট টাস্ক সম্পন্ন করা বা গেম খেলার মাধ্যমে আয় করা যায়। এমনকি অন্যকে রেফার করেও ইনকাম সম্ভব।

এদের মোবাইল অ্যাপ (অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস) ব্যবহার করে কাজ করা যায়। সাধারণত একজন ব্যবহারকারী দিনে ৩–৪ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারেন। আয়কৃত অর্থ PayPal এর মাধ্যমে তুলে পরে বিকাশ বা নগদে নেওয়া যায়।

২. Shutterstock (ছবি বিক্রি করে আয়)

যাদের ফটোগ্রাফিতে আগ্রহ আছে, তাদের জন্য Shutterstock একটি অসাধারণ সাইট। এখানে Contributor হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে ছবি আপলোড করতে হয়। ছবি ডাউনলোড হলেই কমিশন পাওয়া যায়।

যতো বেশি মানসম্পন্ন ছবি দেবেন, আয় ততো বেশি হবে। অনেকেই এখান থেকে মাসে ৩০,০০০ টাকা বা তারও বেশি আয় করছেন। পেমেন্ট পাওয়া যায় PayPal কিংবা Payoneer এর মাধ্যমে।

৩. Amazon Affiliate Program

Amazon শুধু একটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান নয়, বরং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আয়ের অন্যতম বড় প্ল্যাটফর্ম। এখানে রেজিস্ট্রেশন করে বিভিন্ন পণ্যের অ্যাফিলিয়েট লিংক নিয়ে ব্লগ,

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

ফেসবুক পেজ বা ইউটিউবের মাধ্যমে প্রচার করলে প্রতি বিক্রিতে কমিশন পাওয়া যায়। যারা নিয়মিত কনটেন্ট তৈরি করেন, তাদের জন্য Amazon Affiliate দীর্ঘমেয়াদি আয়ের একটি বিশ্বস্ত মাধ্যম।

৪. InboxDollars

InboxDollars মূলত সার্ভে, ইমেইল পড়া, ভিডিও দেখা ও গেম খেলার মাধ্যমে আয় করার সাইট। নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য সাইনআপ বোনাসও থাকে। প্রতিটি রেফারেলে অতিরিক্ত ডলার ইনকামের সুযোগ পাওয়া যায়।

PayPal, PhonePe, Paytm, বিকাশ বা নগদে টাকা তোলা যায়। প্রতিদিন গড়ে ৪–৫ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব।

৫. YouTube

YouTube হলো বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বড় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। এখানে নিজের চ্যানেল খুলে নির্দিষ্ট বিষয়ের ভিডিও তৈরি করে আপলোড করতে হয়।

পর্যাপ্ত ভিউস ও সাবস্ক্রাইবার হলে Google AdSense, Sponsorship, Affiliate Marketing এবং প্রোডাক্ট সেল থেকে আয় শুরু হয়। অনেকেই এখান থেকে লক্ষাধিক টাকা মাসে আয় করছেন। আয়ের টাকা সরাসরি ব্যাংক একাউন্টে পাওয়া যায়।

৬. Honeygain

Honeygain হলো ইন্টারনেট শেয়ার করার মাধ্যমে আয় করার একটি সাইট। শুধু অ্যাপ ইন্সটল করলেই ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করে ডলার ইনকাম হয়। পাশাপাশি রেফার সিস্টেম থেকেও বাড়তি আয় করা যায়।

একাউন্টে ২০ ডলার হলে PayPal এর মাধ্যমে উত্তোলন করা সম্ভব। গড়ে দিনে ৪০০–৫০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা যায়।

৭. TimeBucks

TimeBucks হলো একটি বহুমুখী অনলাইন ইনকাম সাইট। এখানে আপনি সার্ভে করে, ভিডিও দেখে, বিজ্ঞাপন ক্লিক করে এমনকি TikTok ভিডিও বানিয়েও আয় করতে পারবেন।

প্রতিদিন নতুন নতুন টাস্ক যোগ হয়, যেগুলো মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যবহার করে সহজেই সম্পন্ন করা যায়। এছাড়া এখানে ফেসবুক লাইক দেওয়া, ভোট দেওয়া কিংবা ইন্টারনেট ব্রাউজ করার মাধ্যমেও অর্থ উপার্জন সম্ভব।

রেফার সিস্টেম থেকেও অতিরিক্ত ইনকাম পাওয়া যায়। আয়কৃত টাকা PayPal, Payoneer বা Bitcoin এর মাধ্যমে সহজেই উত্তোলন করা যায়। নিয়মিত কাজ করলে এখান থেকে মাসে ভালো অংকের ডলার ইনকাম সম্ভব।

৮. Fiverr

Fiverr হলো বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম। এখানে আপনি নিজের দক্ষতা অনুযায়ী গিগ তৈরি করতে পারবেন। যেমন: গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, কনটেন্ট রাইটিং, SEO, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি। ক্লায়েন্টরা আপনার সেবার অর্ডার করলে প্রতিটি কাজের জন্য নির্দিষ্ট ডলার পাবেন।

নতুনদের জন্য Fiverr এ কাজ পাওয়া তুলনামূলক সহজ, কারণ এখানে ছোট ছোট কাজের অনেক সুযোগ রয়েছে। এখান থেকে আয় করা টাকা Payoneer বা ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশে আনা যায়। সঠিকভাবে কাজ করলে Fiverr থেকে মাসে কয়েকশো ডলার ইনকাম করা সম্ভব।

৯. Upwork

Upwork হলো একটি আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস যেখানে দীর্ঘমেয়াদি ও উচ্চমানের প্রোজেক্ট পাওয়া যায়। এখানে প্রফেশনাল প্রোফাইল তৈরি করে ওয়েব ডিজাইন, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, সফটওয়্যার টেস্টিং কিংবা কনটেন্ট রাইটিং এর মতো কাজ করা যায়।

ক্লায়েন্টরা এখানে সাধারণত বড় প্রোজেক্ট অফার করে থাকে। তাই নিয়মিত কাজ করলে মাসিক ইনকাম হাজার ডলারের বেশি হওয়া সম্ভব। Upwork এর পেমেন্ট Payoneer ও ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে পাওয়া যায়, যা বাংলাদেশে সহজেই উত্তোলন করা যায়।

১০. Clickworker

Clickworker হলো একটি Micro Task ভিত্তিক আয়ের ওয়েবসাইট। এখানে ছোট ছোট কাজ যেমনঃ ডেটা এন্ট্রি, সার্ভে পূরণ, কনটেন্ট লেখা, প্রোডাক্ট টেস্টিং বা ওয়েবসাইট রিভিউ-এর মাধ্যমে আয় করা যায়।

যারা ফ্রি সময়ে সহজ কাজ করে কিছু অতিরিক্ত ডলার ইনকাম করতে চান, তাদের জন্য এটি আদর্শ প্ল্যাটফর্ম। মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করেও কাজ করা যায়, তাই যে কোনো সময় ও যে কোনো জায়গা থেকে আয়ের সুযোগ তৈরি হয়। পেমেন্ট পাওয়া যায় PayPal বা ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে।

১১. ySense

ySense হলো একটি বিশ্বস্ত সার্ভে ও অফার ভিত্তিক ইনকাম সাইট। এখানে প্রতিদিন নতুন সার্ভে ও বিভিন্ন অফার পাওয়া যায়। প্রতিটি সার্ভে সম্পন্ন করার মাধ্যমে ডলার আয় করা সম্ভব। এছাড়া গেম খেলে, অ্যাপ ইন্সটল করে ও রেফার সিস্টেমের মাধ্যমে অতিরিক্ত ইনকাম করা যায়।

যারা প্রতিদিন কিছুটা সময় দিতে চান, তাদের জন্য ySense একটি ভালো প্ল্যাটফর্ম। এখান থেকে পেমেন্ট Payoneer, Skrill এবং Gift Card আকারে পাওয়া যায়।

১২. Skillshare

Skillshare হলো জ্ঞান ভাগাভাগি করে ইনকাম করার একটি সাইট। আপনি যদি কোনো বিষয়ে বিশেষ দক্ষতা রাখেন, যেমন: গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, প্রোগ্রামিং বা ডিজিটাল মার্কেটিং তবে সেই বিষয়ে কোর্স তৈরি করে Skillshare এ আপলোড করতে পারবেন।

শিক্ষার্থীরা যতবার আপনার কোর্স দেখবে, আপনি তত বেশি আয় করবেন। এটি প্যাসিভ ইনকামের একটি দারুণ উপায়, কারণ একবার কোর্স আপলোড করলে দীর্ঘ সময় ধরে আয় চলতে থাকে। এখান থেকে আয়কৃত ডলার PayPal এর মাধ্যমে উত্তোলন করা যায়।

১৩. Neobux

Neobux হলো একটি পুরোনো ও জনপ্রিয় PTC (Paid-To-Click) সাইট। এখানে বিজ্ঞাপন দেখে, সার্ভে পূরণ করে, ছোট টাস্ক করে ইনকাম করা যায়। এছাড়া রেফার সিস্টেম থেকেও আয় সম্ভব। অনেকেই Neobux থেকে কয়েক বছর ধরে নির্ভরযোগ্যভাবে টাকা তুলছেন।

আয়কৃত অর্থ PayPal, Neteller বা Skrill এর মাধ্যমে উত্তোলন করা যায়। যারা প্রতিদিন কিছুটা সময় বিজ্ঞাপন দেখে কাটাতে পারেন, তাদের জন্য এটি একটি ভালো ইনকাম সোর্স।

১৪. SproutGigs

SproutGigs হলো একটি Micro Task প্ল্যাটফর্ম, যেখানে ছোট ছোট কাজ যেমন: ওয়েবসাইট ভিজিট করা, অ্যাপ ইন্সটল করা, রেজিস্ট্রেশন করা, সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইক-শেয়ার করা ইত্যাদি করে ইনকাম করা যায়।

কাজগুলো সহজ হওয়ায় নতুনদের জন্য এটি একেবারেই বেস্ট সাইট। প্রতিটি টাস্ক শেষ করলে সেন্ট থেকে শুরু করে কয়েক ডলার পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। পেমেন্ট PayPal ও Payoneer এর মাধ্যমে পাওয়া যায়।

১৫. RapidWorkers

RapidWorkers ও একটি Micro Task ভিত্তিক আয়ের সাইট, যা PicoWorkers এর মতো। এখানে সহজ টাস্ক যেমনঃ সার্ভে, রেজিস্ট্রেশন, অ্যাপ টেস্টিং, ইউটিউব ভিডিও দেখা ইত্যাদি কাজ করতে হয়।

পেমেন্ট তুলনামূলক দ্রুত পাওয়া যায় এবং কাজগুলো নতুনদের জন্য একেবারেই সহজ। যারা অতিরিক্ত সময় ব্যবহার করে অনলাইনে ছোট আয়ের সুযোগ খুঁজছেন, তাদের জন্য RapidWorkers একটি ভালো অপশন।

আরও পড়ুনঃ বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন .কাজ করা খুব সোজা

১৬. Rev

Rev হলো একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইট যেখানে মূলত অডিও-ভিডিও ট্রান্সক্রিপশন, সাবটাইটেল তৈরি এবং ক্যাপশন লেখার কাজ পাওয়া যায়। ইংরেজি শোনার ও লেখার দক্ষতা থাকলে এখানে ভালো পরিমাণে ডলার ইনকাম করা যায়।

প্রতি মিনিট ট্রান্সক্রিপশনের জন্য নির্দিষ্ট রেট দেওয়া হয়। কাজের মান ভালো হলে নিয়মিত প্রোজেক্ট পাওয়া যায়। আয় PayPal এর মাধ্যমে তোলা যায়।

১৭. Freelance.com

Freelancer.com হলো একটি আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম। এখানে বিভিন্ন ধরনের কাজ যেমন: গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, কনটেন্ট রাইটিং, সফটওয়্যার টেস্টিং, মার্কেটিং ইত্যাদি পাওয়া যায়।

এখানে কাজ করতে হলে বিড করতে হয়, এবং ক্লায়েন্ট প্রোজেক্টে সিলেক্ট করলে কাজ শুরু করা যায়। Freelancer.com এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, এখানে নতুনরা কম খরচের কাজ পেয়ে ধীরে ধীরে বড় প্রোজেক্টে যেতে পারেন।

১৮. Toptal

Toptal মূলত প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সারদের জন্য তৈরি একটি সাইট। এখানে প্রবেশ করতে হলে স্কিল টেস্ট পাস করতে হয়। যারা ইতিমধ্যে অভিজ্ঞ ডেভেলপার, ডিজাইনার বা ফাইন্যান্স বিশেষজ্ঞ, তাদের জন্য এটি একটি দারুণ প্ল্যাটফর্ম।

এখানে প্রোজেক্টগুলো অনেক বড় এবং আয়ও তুলনামূলক বেশি। পেমেন্ট Payoneer বা ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে পাওয়া যায়।

১৯. 99Designs

যারা গ্রাফিক ডিজাইন নিয়ে কাজ করেন, তাদের জন্য 99Designs একটি আদর্শ সাইট। এখানে লোগো ডিজাইন, বিজনেস কার্ড, ওয়েব ডিজাইন, টি-শার্ট ডিজাইনসহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে ইনকাম করা যায়।

ডিজাইন কনটেস্ট জিতলে ভালো অংকের ডলার পাওয়া সম্ভব। এছাড়া ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে সরাসরি কাজও পাওয়া যায়। পেমেন্ট Payoneer ও PayPal এর মাধ্যমে তোলা যায়।

২০. PeoplePerHour

PeoplePerHour হলো একটি ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস যেখানে মূলত ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, SEO, ডিজিটাল মার্কেটিং, কনটেন্ট রাইটিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ পাওয়া যায়।

এখানে “Hourlies” নামে একটি সিস্টেম রয়েছে, যেখানে আপনি নির্দিষ্ট দামের জন্য নির্দিষ্ট সেবা অফার করতে পারেন। এতে ক্লায়েন্টরা সহজে কাজ দিতে পারে এবং দ্রুত অর্ডার মেলে।

আরও পড়ুনঃ লটারি খেলে টাকা ইনকাম অ্যাপস ও ওয়েবসাইট

FAQs:

প্রশ্ন: অনলাইনে কোন কোন সাইট থেকে ডলার আয় করা যায়?

উত্তর: Swagbucks, InboxDollars, Honeygain, YouTube, Amazon Affiliate, Shutterstock ইত্যাদি সাইট থেকে সহজেই ডলার আয় করা সম্ভব।

প্রশ্ন: প্রতিদিন কি ১০ ডলার ইনকাম সম্ভব?

উত্তর: হ্যাঁ, একাধিক আয়ের উৎস ব্যবহার করলে প্রতিদিন ১০ ডলার বা তারও বেশি আয় সম্ভব।

প্রশ্ন: কে কে অনলাইন থেকে আয় করতে পারেন?

উত্তর: ছাত্র, গৃহিণী, চাকরিজীবীসহ যেকোনো মানুষ অনলাইনে সময় দিয়ে আয় করতে পারেন।

উপসংহার

ডলার ইনকাম করার জন্য বর্তমানে অনেক বৈধ ও বিশ্বস্ত প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। তবে শুরু করার আগে আসল ও নির্ভরযোগ্য সাইটগুলো বেছে নেওয়া জরুরি।

উপরে উল্লেখিত ২০টি সাইট নতুনদের জন্য একেবারেই উপযুক্ত। তাই এখনই যেকোনো একটি প্ল্যাটফর্ম বেছে নিয়ে অনলাইনে ডলার আয় শুরু করতে পারেন।

Leave a Comment